আপনি খুব সহজেই জানতে পারবেন সকল ওয়ালটন বাইক দাম ২০২৩ (ওয়ালটন মোটরসাইকেল দাম 2023) সালের বর্তমান মূল্য তালিকা অনুযায়ী। আপনি যদি বাংলাদেশে ওয়ালটন স্কুটি বা বাইকের দাম কত জানতে চান এবং সঠিক বাইকটি কিনতে চান তাহলে সময় অপচয় না করে এখনি ভিজিট করুন এবং জেনে নিন আপনার পচ্ছন্দের ওয়ালটন বাইকের দাম ও ওয়ালটন বাইক ছবি বিস্তারিত তথ্যসহ।
Bike Name | সিসি | দাম/মুল্য | বাইক নাম |
---|---|---|---|
Walton Stylex 100 (New) | ওয়ালটন স্টাইলেক্স ১০০ (নিউ) | ||
Walton Stylex 100 | ওয়ালটন স্টাইলেক্স ১০০ | ||
Walton Stylex Plus | ওয়ালটন স্টাইলেক্স প্লাস | ||
Walton Cruize 100 | ওয়ালটন ক্রুজ ১০০ | ||
Walton Ranger 100 | ওয়ালটন রেঞ্জার ১০০ | ||
Walton Fusion 110 EX | ওয়ালটন ফিউশন ১১০ এক্স | ||
Walton Prizm 110 | ওয়ালটন প্রিজম ১১০ | ||
Walton Fusion 110 | ওয়ালটন ফিউশন ১১০ | ||
Walton Fusion 125 EX | ওয়ালটন ফিউশন ১২৫ এক্স | ||
Walton Xplore 125 | ওয়ালটন এক্সপ্লোর ১২৫ | ||
Walton Fusion 125 NX | ওয়ালটন ফিউশন ১২৫ এনএক্স | ||
Walton Xplore 140 | ওয়ালটন এক্সপ্লোর ১৪০ |
বাজাজ বাইক |
ইয়ামাহা বাইক |
টিভিএস বাইক |
হোন্ডা বাইক |
---|
সুজুকি বাইক |
হিরো বাইক |
রানার বাইক |
কেটিএম বাইক |
---|
টারো বাইক |
এপ্রিলিয়া বাইক |
কাওয়াসাকি বাইক |
বেনেলি বাইক |
---|
ওয়ালটন হচ্ছে বাংলাদেশি মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড। আর বর্তমানে ওয়ালটন ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেল সারাদেশে বেশ জনপ্রিয় ভাল একটা অবস্থানে আছে। আর দেশীয় মোটরসাইকেল হিসেবে ওয়ালটনের মোটরসাইকেলের বেশ কদর আছে বাংলাদেশের মোটরসাইকেল জগতে। ওয়ালটনের মোটরসাইকেল সুলভ মূল্যে সাধ্যের মধ্যে সবাই কিনতে পারে বলে এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়ে চলেছে। আজকে ওয়ালটন ব্র্যান্ডের কিছু জনপ্রিয় মডেলের মোটরসাইকেল সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত কিছু তথ্য এবং এদের মূল্য সমূহ তুলে ধরবো মোটরসাইকেল প্রেমিরা বেশ উপকৃত হবেন।
তো চলুন জেনে নেয়া যাক ওয়ালটন মোটরসাইকেল ব্র্যান্ডের মোটরসাইকেলের সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত কিছু তথ্য এবং তাদের মূল্য সমূহ।
ওয়ালটন স্টাইলেক্স ১০০: ওয়ালটন স্টাইলেক্স ১০০ হচ্ছে ওয়ালটন ব্র্যান্ডের স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটাগরির একটি বাইক। এই বাইকের ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন ৯৭ সিসি এবং এর সাথে আছে একটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ৪টি স্ট্রোক এবং একটি এয়ার কুলিং সমৃদ্ধ ইঞ্জিন। ওয়ালটন স্টাইলেক্স ১০০ বাইকের সর্বচ্চ স্পিড ৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এতে মাইলিয়েজ রয়েছে ৪৫ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। এই বাইকের ব্রেকের ধরণ এই বাইকের সামনে এবং পেছনে উভয় দিকেই ড্রাম ধরণের ব্রেক রয়েছে।
ওয়ালটন রেঞ্জারঃওয়ালটন রেঞ্জার একটি স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটাগরির বাইক। এই বাইকের ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন ৯৮.৪৫ সিসি এবং এর সাথে আছে একটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ৪টি স্ট্রোক এবং একটি এয়ার কুলিং (ভার্টিকাল) সমৃদ্ধ ইঞ্জিন। ওয়ালটন রেঞ্জার বাইকের সর্বচ্চ স্পিড ৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এতে মাইলিয়েজ রয়েছে ৭০ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। এই বাইকের ব্রেকের ধরণ এই বাইকের সামনে ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনে ড্রাম ধরণের ব্রেক রয়েছে।
ওয়ালটন ক্রুইজ ১০০: ওয়ালটন ক্রুইজ ১০০ স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটাগরির ১০০ সিসির একটি বাইক। এই বাইকের ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন ৯৭ সিসি যার সাথে আছে ৪টি স্ট্রোক, একটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার এবং একটি এয়ার কোল্ড ধরণের ইঞ্জিন। ওয়ালটন ক্রুইজ ১০০ বাইকের সর্বচ্চ স্পিড ৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এতে মাইলিয়েজ রয়েছে ৪৫ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। এই বাইকের ব্রেকের ধরণ এই বাইকের সামনে ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনে ড্রাম ধরণের ব্রেক রয়েছে।
ওয়ালটন লিওঃওয়ালটন লিও একটি স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটাগরির বাইক। এই বাইকের ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন ৮৬ সিসি এবং এর সাথে আছে একটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ৪টি স্ট্রোক এবং একটি এয়ার কুলিং সমৃদ্ধ ইঞ্জিন। ওয়ালটন লিও বাইকের সর্বচ্চ স্পিড ৮০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এতে মাইলিয়েজ রয়েছে ৭৫ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। এই বাইকের ব্রেকের ধরণ এই বাইকের সামনে এবং পেছনে উভয় দিকেই ড্রাম ধরণের ব্রেক রয়েছে।
ওয়ালটন ফিউশন ১১০ ইএক্সঃওয়ালটন ফিউশন ১১০ ইএক্স একটি ১১০ সিসির স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটাগরির বাইক। এই বাইকের ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন ১০৭ সিসি যার সাথে আছে একটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ৪টি স্ট্রোক এবং একটি এয়ার কুলিং সমৃদ্ধ ইঞ্জিন। এই বাইকের ব্রেকের ধরণ এই বাইকের সামনে ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনে ড্রাম ধরণের ব্রেক রয়েছে।
ওয়ালটন প্রিজম ১১০: ওয়ালটন প্রিজম ১১০ একটি স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটাগরির বাইক। এই বাইকটিতে ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন রয়েছে ১০৭ সিসি যার সাথে আছে একটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ৪টি স্ট্রোক এবং একটি এয়ার কুলিং সমৃদ্ধ ইঞ্জিন। ওয়ালটন প্রিজম ১১০ বাইকের সর্বচ্চ স্পিড ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এতে মাইলিয়েজ রয়েছে ৪০ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। এই বাইকের ব্রেকের ধরণ এই এই বাইকের সামনে ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনে ড্রাম ধরণের ব্রেক রয়েছে।
ওয়ালটন ফিউশন ১১০: ওয়ালটন ফিউশন ১১০ স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটাগরির একটি বাইক। এই বাইকের ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন রয়েছে ১০৭ সিসি যার সাথে আছে একটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ৪টি স্ট্রোক এবং একটি এয়ার কুলিং সমৃদ্ধ ইঞ্জিন। ওয়ালটন ফিউশন ১১০ বাইকের সর্বচ্চ স্পিড ৯০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এতে মাইলিয়েজ রয়েছে ৪৫ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। এই বাইকের ব্রেকের ধরণ এই বাইকের সামনে ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনে ড্রাম ধরণের ব্রেক রয়েছে।
ওয়ালটন ফিউশন ১২৫ ইএক্সঃওয়ালটন ফিউশন ১২৫ ইএক্স একটি স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটাগরির মোটরসাইকেল। এই বাইকের ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন রয়েছে ১০৭ সিসি যার সাথে আছে একটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ৪টি স্ট্রোক এবং একটি এয়ার কুলিং সমৃদ্ধ ইঞ্জিন। ওয়ালটন ফিউশন ১২৫ ইএক্স বাইকের সর্বচ্চ স্পিড ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এতে মাইলিয়েজ রয়েছে ৪৫ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। এই বাইকের ব্রেকের ধরণ এই বাইকের সামনে হাইড্রলিক ব্রেক এবং পেছনে ড্রাম ধরণের ব্রেক রয়েছে।
ওয়ালটন ফিউশন ১২৫ এন এক্সঃওয়ালটন ফিউশন ১২৫ এন এক্স একটি ১২৫ সিসির স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটাগরির বাইক। একটি এয়ার কোল্ড, ৪টি স্ট্রোক এবং এসওএইচসি ধরণের ইঞ্জিনের সাথে এই বাইকের ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন রয়েছে ১২৩ সিসি। ওয়ালটন ফিউশন ১২৫ এন এক্স বাইকের সর্বচ্চ স্পিড ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এর মাইলিয়েজ হচ্ছে ৫৫ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। এই বাইকের ব্রেকের ধরণ এই বাইকের সামনে ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনে ড্রাম ধরণের ব্রেক রয়েছে।
ওয়ালটন এক্সপ্লোর ১২৫: ওয়ালটন এক্সপ্লোর ১২৫ একটি স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটাগরির বাইক। এই বাইকের ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন ১২৫ সিসি যার সাথে আছে একটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ৪টি স্ট্রোক এবং একটি এয়ার কুলিং সমৃদ্ধ ইঞ্জিন। ওয়ালটন এক্সপ্লোর ১২৫ বাইকের সর্বচ্চ স্পিড ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এই বাইকের মাইলিয়েজ ৩০ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। এই বাইকের ব্রেকের ধরণ এই বাইকের সামনে ডিস্ক ব্রেক এবং পেছনে ড্রাম ধরণের ব্রেক রয়েছে।
ওয়ালটন ফিউশন ১২৫: ওয়ালটন ফিউশন ১২৫ চমৎকার একটি স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটাগরির ১২৫ সিসির বাইক। এই বাইকের ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন ১২৪.৮ সিসি যার সাথে আছে একটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ৪টি স্ট্রোক এবং একটি এয়ার কুলিং সমৃদ্ধ ইঞ্জিন। ওয়ালটন ফিউশন ১২৫ বাইকের সর্বচ্চ স্পিড ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এর মাইলিয়েজ ৪৫ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। এই বাইকের ব্রেকের ধরণ এই বাইকের সামনে ড্রাম ব্রেক এবং পেছনে ডিস্ক ধরণের ব্রেক রয়েছে।
ওয়ালটন এক্সপ্লোর ১৪০: ওয়ালটন এক্সপ্লোর ১৪০ একটি স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটাগরির বাইক। এই বাইকের ডিস্প্লেসিমেন্ট ইঞ্জিন হচ্ছে ১৩৮ সিসি যার সাথে আছে একটি সিঙ্গেল সিলিন্ডার, ৪টি স্ট্রোক এবং একটি এয়ার কুলিং সমৃদ্ধ ইঞ্জিন। ওয়ালটন এক্সপ্লোর ১৪০ বাইকের সর্বচ্চ স্পিড ১২০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টাই এবং এর মাইলিয়েজ ৪০ কিলোমিটার প্রতি লিটারে। এই বাইকের ব্রেকের ধরণ এই বাইকের সামনে এবং পেছনে উভয় দিকেই ডিস্ক ধরণের ব্রেক রয়েছে।